Tuesday 15 October 2019

Duflo and randomized impact evaluations

What is this = "randomized impact evaluations?" Just to recap, the two Economists who use this to measure poverty impact, has been awarded Nobel Price in 2019. One is Avijeet Banerjje (Calcutta born Bengali) and Esther Duflo (French born American). The third Economist is Michael Kremer, is the Harvard Gates professor of Economics.

Related image

Tuesday 8 October 2019

Critical Thinking - a Web Essay by Maruf Islam

ক্রিটিক্যাল থিংকিং

দাবি করা হয় যে মানুষ অন্যান্য প্রাণির চেয়ে উন্নত; এবং যে যুক্তির ভিত্তিতে মানুষকে উচ্চ-প্রাণির মর্যাদা দান করা হয়েছে তা হচ্ছে, এর চিন্তা করবার ক্ষমতা। মানুষ একটি চিন্তাশীল প্রাণী। ফলে প্রতিটি মানুষ আহার-নিদ্রা যাপনের পাশাপাশি চিন্তাও করে। তদুপরি প্রতিটি মানুষ এক নয় কেন? কেন মানুষে মানুষে এত ভিন্নতা?
চিন্তার ভিন্নতাই মূলত মানুষে মানুষে ভিন্নতা তৈরি করে দেয়। অর্থাৎ একই বিষয় নিয়ে সব মানুষ একভাবে ভাবে না। এ প্রসঙ্গে সবচেয়ে জনপ্রিয় উদাহরণ হচ্ছে, কিশোর কবি সুকান্তের ঝলসানো রুটি। পৃথিবীর বড়-ছোট-মাঝারি থেকে শুরু করে প্রায় সব কবি যখন আকাশের চাঁদকে প্রিয়ার মুখচ্ছবি মনে করেন, তখন ওই একই চাঁদকে সুকান্ত মনে করেন ঝলসানো রুটি। এই চিন্তার ভিন্নতার কারণেই কেউ কবি হন, কেউ বিজ্ঞানী হন, কেউ দার্শনিক হন। বস্তুত এ ধরনের চিন্তাকে বলা হয় ক্রিটিক্যাল থিংকিং।
ভূমিকাপর্ব এটুকুই। এবার প্রবেশ করা যাক আলোচনাগর্ভে। কারণ আলোচনার কি-ওয়ার্ড পাওয়া গেছে। এ আলোচনার প্রধান শব্দ ‘ক্রিটিক্যাল  থিংকিং’।
মানুষের আইডেনটিটি নির্ভর করে এই ক্রিটিক্যাল থিংকিংয়ের ওপরেই। কে সাধারণ, কে অসাধারণ, কে বুদ্ধিজীবী, কে বিজ্ঞানী—এসব পরিচয় নির্ণিত হয় মূলত ক্রিটিক্যাল থিংকিংয়ের ওপর। সমাজে এইসব পরিচয়যুক্ত মানুষের সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকলে বোঝা যায় সে সমাজে ক্রিটিক্যাল থিংকারের সংখ্যা ধীরে ধীরে ‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে। আর তারা সমাজ থেকে নাই হয়ে গেলে উল্লম্ফন বাড়ে ধান্দাবাজ, লুটেরা, দুর্নীতিবাজ, দখলদার, চাঁদাবাজ ও অসাধুদের। সবচেয়ে পোয়াবারো হয় অসৎ রাজনীতিকদের। একটি চিন্তাহীন, মগজশূন্য জাতিকে তারা যাচ্ছেতাইভাবে ব্যবহার করতে পারে নিজেদের শাসনক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে। সুতরাং বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, একটি উন্নত, রূচিশীল, সভ্য ও জ্ঞানভিত্তিক জাতি তৈরি হয় ক্রিটিক্যাল থিংকারদের ওপর ভর করেই। এই ধারণাকে ভিত্তিভূমি হিসেবে ধরে নিয়ে বাংলাদেশের বর্তমান সমাজ ব্যবস্থাকে নিরিক্ষণ করলে দেখা যায়, এ গাঁয়ে ওদের (ক্রিটিক্যাল থিংকার) কোনো ঘরবাড়ি নেই। যারা আছেন তাঁদের বয়স ন্যূনতম ষাট।
কেন বাংলাদেশের তরুণরা কোনো বিষয় নিয়ে ক্রিটিক্যালি ভাবে না? বোঝার সুবিধার্থে আরও স্পষ্ট করে বলি, কেন পঁচিশ-তিরিশ বছর বয়সী একজনও ক্রিটিক্যাল থিংকার নেই বাংলাদেশে? মোটা দাগে বলতে গেলে তিনটি কারণ দায়ী। এক. শিক্ষা ব্যবস্থা, দুই. হুমায়ুন আহমেদ এবং তিন. মিডিয়া।
আলোচনা করা যাক সবিস্তারে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এমনভাবে তৈরি যেখানে একটু ভিন্নভাবে, একটু জটিলভাবে চিন্তা করার সুযোগ নেই। বলা হয় যে শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের চিন্তাকে উসকে দেবেন, কিন্তু বাস্তবে শিক্ষকরা ওই পথ মাড়ানোর সময় এবং সুযোগ কোনোটাই পান না। মফস্বলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিশুর কাছ থেকে জানতে পারি, বছরে তাকে ছয়বার পরীক্ষায় বসতে হয়। সে গড়গড় করে পরীক্ষার নাম বলে যায়—প্রথম পর্ব পরীক্ষা, দ্বিতীয় পর্ব পরীক্ষা, প্রথম সাময়িক পরীক্ষা, দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা, অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষা ও বার্ষিক পরীক্ষা। এছাড়া বোনাস হিসেবে আছে কুইজ পরীক্ষা। এতগুলো পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা, খাতা দেখা, রেজাল্ট তৈরি করা এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য কাজ করার পর একজন শিক্ষকের পক্ষে ‘চিন্তা উসকে’ দেয়ার মতো যথেষ্ট সময় ও মানসিকতা থাকে না। বলাবাহুল্য, শিক্ষার্থীদের পক্ষেও এসব পরীক্ষার প্রস্তুতির পর কোনো বিষয় নিয়ে ভিন্নভাবে চিন্তা করার সুযোগ থাকে না। প্রাথমিক শিক্ষা চলছে এই অবস্থায়।
ভাবা গিয়েছিল, সৃজনশীল পদ্ধতির বদৌলতে শিক্ষার্থীদের চিন্তার ক্ষমতা বাড়বে। বেড়েছে বৈকি। তার কিছু নমুনা সহসাই দৃষ্টিগোচর হয় ফেসবুকে। প্রশ্ন ছিল অপারেশন সার্চ লাইট বলতে কী বোঝ? শিক্ষার্থী লিখেছে, ‘অপারেশন করার সময় অপারেশন থিয়েটারে যে লাইট জ্বালানো হয় তাকেই বলা হয় অপারেশন সার্চ লাইট!’ ক্রিটিক্যাল থিংকিং বটে!! মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে চলছে এরূপ দশা।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের এক ছাত্রের সঙ্গে কথা হলো দিন কয়েক আগে। সে জানালো তার পরীক্ষাগুলোর নাম—ফার্স্ট মিড টার্ম পরীক্ষা, সেকেন্ড মিড টার্ম পরীক্ষা, কুইজ পরীক্ষা, অ্যাসাইনমেন্ট পরীক্ষা, প্রেজেন্টেশন পরীক্ষা এবং সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা। চার মাসের মধ্যে তাকে এই পরীক্ষাগুলো দিতে হয়; কারণ প্রতি চার মাসে একটি সেমিস্টার। অর্থাৎ চার মাসে ছয়টি পরীক্ষা। আরও ভেঙে বললে বলতে হয়, প্রতি কুড়ি দিন পর পর ওই শিক্ষার্থীকে বসতে হয় এক একটি পরীক্ষায়। এতগুলো পরীক্ষা সামলিয়ে অন্যকিছু নিয়ে ভাবতে ইচ্ছা করে না। সে সময়ই বা কই?
সমাজবিজ্ঞানীরা বলে থাকেন, একজন মানুষের থট প্রসেস গ্রো হয় ছয় থেকে চব্বিশ বছর বয়সের মধ্যে। অর্থাৎ প্রথম শ্রেণি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত আমরা যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাই তার ওপরই নির্মিত হয় আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতা। কিন্তু আমাদের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কী শিক্ষার্থীদের চিন্তা করার ক্ষমতা তৈরি করে দিতে পারছে? উত্তর নিষ্প্রয়োজন। শুধু এটুকু বলি, আমাদের পরীক্ষানির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা একটু হলেও ফলপ্রসু হতো, যদি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো হতো ভাবনাজাগানিয়া। কী দুর্ভাগ্য আমাদের! পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট পরীক্ষাপদ্ধতি চালু আছে এই বাংলাদেশে। মুখস্তনির্ভর পরীক্ষা থেকে মুক্তি দেয়ার লক্ষ্যে একসময় প্রবর্তন করা হয় সৃজনশীল পদ্ধতির; কিন্তু শিক্ষার্থীরা এখন সৃজনশীল প্রশ্নেরও উত্তর লেখে মুখস্ত করে। যারা মুখস্ত করে না, তারা সৃজনশীলতার চূড়ান্ত মাত্রা প্রদর্শন করে ‘অপারেশন সার্চ লাইট মানে অপারেশন থিয়েটারের লাইট’ লেখার মাধ্যমে। ফলে ক্রিটিক্যাল থিংকার তৈরি করার যে গুরুদায়িত্ব ছিল আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কাঁধে, শিক্ষাব্যবস্থা সেই দায়িত্ব পালনে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।
এবার হুমায়ূন প্রসঙ্গে দৃকপাত করা যাক। চিন্তাপ্রক্রিয়ার ভিত্তিভূমি নির্মাণে শুধু পাঠ্যপুস্তকই ভূমিকা রাখে না, শিল্প-সাহিত্যও অন্যতম ভূমিকা পালন করে। সে অর্থে সাহিত্যের দায় আছে ক্রিটিক্যাল থিংকার তৈরির ব্যাপারে। আমাদের দেশে কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীদের সাহিত্যভূবনে প্রবেশ ঘটে হুমায়ূন আহমেদের মাধ্যমে। হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস পাঠের মাধ্যমে তাদের সাহিত্যের হাতেখড়ি ঘটে। আর হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে ভাবনাজাগানিয়া কোনো উপাদান নেই বললেই চলে। হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস তাই ভাত খেতে খেতে, টিভি দেখতে দেখতে, লোকাল বাসে ভীড়ের মধ্যে বসে বসে কিংবা রিকশায় যেতে যেতেও পড়া যায়। কোনো অসুবিধা হয় না। হুমায়ূন আহমেদের গল্প বুঝতে আলাদাভাবে মনোযোগ দিতে হয় না। কাহিনীর ভেতর প্রবেশ করতে মস্তিষ্কে চাপ প্রয়োগ করতে হয় না। এবং উপন্যাস শেষ করার পরও ঝিম ধরে বসে থাকতে হয় না। হুমায়ূন-সাহিত্য মনেই মানবজীবনের ছোট ছোট অনুভূতির অপূর্ব বয়ান। এসব পড়ে আমাদের অনুভূতি চাঙ্গা হয়, আমরা অনুভূতি্প্রবণ হয়ে উঠি। আমরা বৃষ্টিকে ভালোবাসতে শিখি, জোসনাকে ভালোবাসতে শিখি; আমরা উদাসীন হয়ে উঠি হিমুর মতো। ফলে হুমায়ূন-সাহিত্য আমাদেরকে অনুভূতিশীলরূপে গড়ে তোলে, চিন্তাশীলরূপে গড়ে তোলে না। (এ জন্য হুমায়ূন আহমেদকে সাধুবাদ জানাবেন নাকি গালি দেবেন, সেটা নিয়েও ভাবতে পারেন ক্রিটিক্যাল থিংকাররা)।
শিল্প-সাহিত্যের পর মিডিয়ার দায় সম্ভবত সবচেয়ে বেশি ক্রিটিক্যাল থিংকার তৈরির অনুঘটক হিসেবে। কিন্তু আমাদের পত্রিকাগুলো তরুণ চিন্তকদের গুরুত্ব দেয় না। তাদের কোনো মতামত ছাপে না। পত্রিকাগুলো মনে করে পঁচিশ-তিরিশ বছর বয়সী তরুণরা চিন্তার জগতে নিতান্তই শিশু। তাদের বিশ্লেষণী কোনো ক্ষমতা নেই। তাই কোনো ঘটনা ঘটলেই পত্রিকাগুলো ছুটে যায় একজন আনিসুজ্জামানের কাছে, একজন আকবর আলী খানের কাছে; যাঁরা দুইজনই অশিতিপর। যেখানে পঞ্চাশোর্ধ আসিফ নজরুলকে তরুণ বুদ্ধিজীবী আর রোবায়েত ফেরদৌসকে উঠতি বুদ্ধিজীবী মনে করে পত্রিকাগুলো সেখানে পঁচিশ-তিরিশ বছর বয়সীরা তো শিশুই! অথচ সংবিধান মতে, পঁচিশ বছর বয়সী একজন নাগরিক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন। পঁয়ত্রিশ বছর বয়সী একজন রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্যতা রাখেন। এসব চেয়ারে যারা বসেন তাদেরকে কি ক্রিটিক্যাল চিন্তা করতে হয় না?
আমরা বিশ্বের দিকে তাকালে দেখতে পাব মাত্র ৩১ বছর বয়সেই অস্ট্রিয়ার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন সেবাস্তিন কার্জ, ৩৭ বছর বয়সে ভুটানের রাজা হয়েছেন জিগমে খিসার নামগিয়েল ওয়াংচুক, ৩৪ বছর বয়সে উত্তর কোরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন কিম জং উন, ৩৯ বছর বয়সে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো, ১৩ বছর বয়সেই নিউইয়র্ক টাইমসের বেস্ট সেলার বইয়ের লেখক হয়েছেন জ্যাক মারকিয়োনেত্তে, ২৫ বছর বয়সেই নাদিয়া মুরাদ (ইরাকে জন্ম নেয়া জার্মান প্রবাসী) হয়েছেন বিশ্বসেরা আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী, ২৬ বছর বয়সেই জোয়ে গ্রিফিন হয়েছেন তুমুল জনপ্রিয় কলামিস্ট। আমাদের পোড়া দেশে এসব কোনোকিছুই সম্ভব নয়। কারণ আমাদের পত্রিকার সম্পাদক ও নীতিনির্ধারকরা কোনো এক গায়েবী সংবিধান অনুসরণ করেন। এক অদৃশ্য আইন বলে তারা কোনো তরুণ চিন্তকের লেখা ছাপেন না।
এরপর ইলেকট্রনিক মিডিয়ার অবস্থা আরও করুণ। সেখানে চিন্তা উদ্রেককারী কোনো অনুষ্ঠান নেই। না নাটক, না সিনেমা, না অন্যকিছু। টক শোগুলো ঝগড়ার বাগান। সেখানে বুড়ো ভাঁড়রা ঝগড়া করেন, যাদেরকে মিডিয়াগুলো আদর করে বলে পাবলিক ফিগার। তরুণরা যেহেতু পাবলিক ফিগার নয়, তাই সেখানে তারা ব্রাত্য। তাদের ডাকা হয় না ওই ঝগড়াকুঞ্জে। ফলে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নানা অসহযোগিতা সত্ত্বেও যে মুষ্টিমেয় তরুণ ক্রিটিক্যাল থিংকিংয়ের চর্চা করছে এই নিদানের কালে, তারাও দিনশেষে হতাশ হয়ে পড়ে গণমাধ্যমের অসহযোগিতার কারণে। তাদের জন্য কোথাও কোনো প্রণোদনা নেই।
তো মিডিয়া যেহেতু অসহযোগিতা করছে, সেহেতু কী তরুণ ক্রিটিক্যাল থিংকাররা হাত গুটিয়ে বসে থাকবে? না। তারা খুঁজে নিয়েছে বিকল্প মিডিয়া। ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হচ্ছে সেই বিকল্প মিডিয়ার নাম। এই মিডিয়ার হাত ধরেই এখন পৃথিবীব্যাপী চলছে ফিফথ রিভ্যুলিউশন তথা তথ্য-প্রযুক্তি বিপ্লব। সুতরাং তরুণরা কাজে লাগাচ্ছে বিকল্প এই হাতিয়ারকে। তারা ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছে বিকল্প ভাবনাকে। কেউ কেউ নিজের নামে ডোমেইন কিনে ব্লগ সাইট খুলেছে। সেখানে নিরন্তর চর্চা চলছে ক্রিটিক্যাল থিংকিংয়ের। কিন্তু হতাশা বিরাজমান এখানেও। তাদের গভীর চিন্তাপ্রসূত দার্শনিক পোস্টে লাইক পড়ে মোটে সাতটি, কমেন্ট পড়ে একটি; তা-ও আবার ‘নাইস’ কিংবা ‘ওয়াও’ এর মধ্যে সীমাবদ্ধ! অথচ একটি ‘মন ভালো নেই’ লেখা পোস্টের নিচে লাইক দেখা যায় ওয়ান পয়েন্ট ফাইভ কে, মন্তব্য বেসুমার। এই অবস্থার জন্য দায়ী ঐ শিক্ষা ব্যবস্থা, ঐ হুমায়ূনীয় সাহিত্য, আর ঐ মিডিয়া। তাদের কারণেই তৈরি হয়েছে একটি অন্তঃসারশূন্য মেধাহীন প্রজন্ম; ফলে ক্রিটিক্যাল থিংকিংয়ের কদর নেই কোথাও।
তারওপরও এইসব সমূহ বাস্তবতা মেনে নিয়েই ক্রিটিক্যাল থিংকিংয়ের চর্চা করে যাচ্ছেন কেউ কেউ। সময়ের বালুকাবেলায় রেখে যাচ্ছেন রক্তাক্ত পদচ্ছাপ। তাদের রক্তঝড়া পায়ের ছাপ দেখে দেখেই হয়ত আগামী প্রজন্ম খুঁজে পাবে নিজেদের চলার পথ। _________________________________________________________________________________ Shahidul Mamun
It is a rare occasion that someone from our society is thinking of bringing back the role of critical thinking. Since I work with young men and women of the 18-30 age bracket, I regularly face complaints from students that they are unable to follow arguments presented in long critical articles - articles that attempt to build arguments based on diversity of thoughts. It is very important to note that most of these young were fed through light and emotive language, the signature identity of Humayun Ahmed's writing. I humbly disagree with some of the commentators of this post that "Political Leadership" / "Politics" is behind this decadence of Critical Thinking. It may be remembered that a strong tradition of Critical Thinking existed in our society a couple of decades ago. One reason is probably the rise of 'technology' and the decline of middle class, who once put the exercise of intellect as one of its prime tools for changing social and political structures.

Nevertheless, the post is one of the best piece of writing I have come across in recent decades. It is 'soft' enough to discuss in an 'adda' and strong enough to silence a disbeliever. Thank you Boier Haat for making Maruf Islam's WONDERFUL post available to us.